বিএনপি প্রার্থী সালাহ উদ্দিন নিজ আসনে ভোট দিতে পারবেন না
নিউজ ডেস্ক
সালাহ উদ্দিন আহমেদ
ঢাকা-৫ আসনের উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। এই আসনে সালাহ উদ্দিন আহমেদ ধানের শীষের প্রার্থী হলেও তিনি তার নিজ ভোট দিতে পারবেন না। কারণ তিনি এই আসনেরই ভোটার নন। ঢাকা-৪ সংসদীয় আসনের ভোটার তিনি।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ঢাকা-৪ আসন থেকে সালাহ উদ্দিন আহমেদকে বিএনপি থেকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছিল। ওই সময় তিনি ঢাকা-৫ আসনের ভোটার ছিলেন। কিন্তু মনোনয়ন পাওয়ার পর সালাহ উদ্দিন আহমেদ ঢাকা-৪ আসনের ভোটার হওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেন। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা-৪ আসনের ভোটার করা হয় তাকে।
এবারও বিএনপি থেকে সালাহ উদ্দিন আহমেদকে উপ-নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেয়ার পরেই তিনি ঢাকা-৫ আসনে ভোটার হওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেন। কিন্তু তাকে নির্বাচন কমিশন থেকে জানানো হয়, এই অল্প সময়ে ভোটার তালিকা পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।
সালাহ উদ্দিন আহমেদের ছেলে তানভির আহমেদ রবিন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, উনি (সালাহ উদ্দিন আহমেদ) ঢাকা-৫ আসনের ভোটার নন। কিন্তু ২০১৮ সালে উনি ঢাকা-৫ আসনের ভোটার ছিলেন। আর ওই সময় (একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন) ঢাকা-৪ আসনে মনোনয়ন পাওয়ার পর ভোটার তালিকা পরিবর্তন করে ‘ঢাকা-৪’ এর ভোটার হন। আর এবারও মনোনয়ন পাওয়ার পর আবেদন করেছিলেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশন থেকে জানানো হয়েছে যে, ‘এখন আর সম্ভব নয়’। আর আবেদনটি এখনও নির্বাচন কমিশনেই আছে।
এক প্রশ্নের জবাবে রবিন বলেন, জি, উপ-নির্বাচনে উনি ভোট দিতে পারবেন না।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশেনের ৪৮, ৪৯, ৫০, ৬০, ৬১, ৬২, ৬৩, ৬৪, ৬৫, ৬৬, ৬৭, ৬৮, ৬৯ ও ৭০ নম্বর ওয়ার্ডের মতিঝিল (আংশিক), যাত্রাবাড়ী, ডেমরা ও কদমতলী (আংশিক) নিয়ে গঠিত ঢাকা-৫ আসন।
এ আসনে ১৮৭টি ভোটকেন্দ্রে ভোটকক্ষ রয়েছে ১ হাজার ৯৫টি। এতে ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৭১ হাজার ১২৯ জন; যাদের মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪১ হাজার ৪৬৪ জন ও নারী ২ লাখ ২৯ হাজার ৬৬৫ জন। এ নির্বাচনী এলাকায় ২ জন জুডিশিয়াল ও ২৮ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী, শনিবার সকাল ৯টায় ভোট শুরু হয়েছে। বিরতিহীনভাবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে।
গত ৬ মে হাবিবুর রহমান মোল্লা মারা যাওয়ায় শূন্য হয় ঢাকা-৫ সংসদীয় আসন। এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৬ জন প্রার্থী। তারা হলেন- আওয়ামী লীগের মো. কাজী মনিরুল ইসলাম, বিএনপির সালাহ উদ্দিন আহমেদ, গণফ্রন্টের এইচ এম ইব্রাহিম ভূইঁয়া, জাতীয় পার্টির মীর আব্দুস সবুর, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. আনছার রহমান শিকদার ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মো. আরিফুর রহমান (সুমন মাস্টার)।
- হলুদ সাংবাদিক কনক সারোয়ার গুজবের জন্মদাতা
- হ্যাঁ-না ভোট ও জিয়ার জোরপূর্বক রাষ্ট্রপতি হওয়া
- খালেদার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন নামঞ্জুরের পেছনে ফখরুলের ষড়যন্ত্র
- ‘পাক সেনা ক্যাম্পের নারী সাপ্লায়ার’ ছিলেন সাঈদী
- রাজধানীতে অস্ত্রসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
- বাবুনগরী-মামুনুল এর ষড়যন্ত্র ফাঁস : ক্ষমতার লোভে আল্লামা শফি খুন
- অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করতে তৎপরতা চালাচ্ছে তারেক
- তারেকই বিএনপির প্রধান, নিরুপায় হয়ে পড়েছেন খালেদা
- অবশেষে ব্যর্থ হয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলন থেকে সরে আসলো বিএনপি
- বিএনপি নামক দলের সমর্থন করার কোনো মানেই হয় না: ডা. জাফরুল্লাহ