বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আজ : ২০৩০ এর মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে চায় সরকার
নিউজ ডেস্ক
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আজ : ২০৩০ এর মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে চায় সরকার
বর্তমান সরকারের যুগান্তকারী পদক্ষেপে সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্যসেবার সুফল পেতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। তবে ২০৩০ সালের মধ্যে সবার জন্য স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণে সরকারের উদ্যোগের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সবার এগিয়ে আসারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে গতকাল শনিবার আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. টিটু মিয়া, বিএসএমএমইউর উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নুরুল হক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ড. বর্ধণ জং রানা, স্বাচিপ সভাপতি ডা. মো. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানু প্রমুখ।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, একটি জাতির সার্বিক উন্নতি ও অগ্রগতি নির্ভর করে জনস্বাস্থ্যের সার্বিক উন্নয়নের ওপর। এই বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বর্তমান সরকার স্বাস্থ্যসেবার মান বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা জোরদারে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে। আর এর সুফলও এরই মধ্যে পেতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ।
তিনি আরো বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে সবার জন্য স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণের ব্যাপারে বৈশ্বিক অঙ্গীকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারও একাত্মতা প্রকাশ করেছে। এ ব্যাপারে সরকারের উদ্যোগের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সবার এগিয়ে আসা প্রয়োজন। দেশের জনসাধারণের মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ে বিস্তৃত স্বাস্থ্যসেবা নেয়ার ক্ষেত্রেও তাদের উদ্বুদ্ধ করতে পারলেই বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের আহ্বান স্বার্থক হবে।
এই প্রেক্ষাপটে আজ রবিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত হচ্ছে। এবছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘স্বাস্থ্যের অধিকার নিশ্চিতে,কাজ করি একসাথে’।
১৯৪৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘ অর্থনীতি ও সমাজ পরিষদ আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের সম্মেলন ডাকার সিদ্ধান্ত নেয়। একই বছরের জুন ও জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাংগঠনিক আইন গৃহীত হয়। ১৯৪৮ সালের ৭ এপ্রিল এই সংগঠন আইন আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হয়। এইদিন বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস বলে নির্ধারিত হয়। তবে তা ১৯৫০ সালে কার্যকর হয়। সর্বপ্রথম বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালন করা শুরু হয় ১৯৫০ সালের ৭ এপ্রিল থেকে।
- ৭ শতাধিক রোগীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দিলো সেনাবাহিনী
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোট বেলার স্মরণীয় মধুর স্মৃতি
- ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস আজ
- পর্যটন বিকাশে চালু হচ্ছে হোম স্টে সার্ভিস
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি যে কারণে কৃতজ্ঞ সেনাবাহিনী
- করোনা চিকিৎসায় সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনা
- আরো ২৪ ট্রেন চালু হচ্ছে ১৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে
- অনির্দিষ্টকালের জন্য বাড়লো সাময়িক এনআইডির মেয়াদ
- প্রথম ডিজিটাল পদ্ধতিতে উদযাপন হবে আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস
- করোনা নিয়ন্ত্রণে ঢাকায় আসছেন ৪ চীনা বিশেষজ্ঞ