এখনও বিএনপির ৩ নেতার নিয়ন্ত্রণে বাজার সিন্ডিকেট
নিউজ ডেস্ক
এখনও বিএনপির ৩ নেতার নিয়ন্ত্রণে বাজার সিন্ডিকেট
লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের তত্ত্বাবধানে দেশের বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টির জন্য দলটির তিন নেতাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তারা হলেন- দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মির্জা আব্বাস ও ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, খাতুনগঞ্জ, শ্যামবাজার ও কারওয়ানবাজারের আড়তদারদের নিয়ন্ত্রণ করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির মাধ্যমে পেঁয়াজ এবং আলুর দাম বাড়ানো হয়েছে।
জানা গেছে, ২০০১-০৬ পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল বিএনপি। এ সময় তারেক রহমানের বন্ধু মামুন প্রথম বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে প্রচুর টাকা হাতিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা নেন এবং আড়তদারদের মধ্যে একটা নেটওয়ার্ক তৈরি করেন। মামুনের তৈরি করা সেই নেটওয়ার্ক এখনো বহাল রয়েছে।
বাজার বিশ্লেষকদের তথ্য মতে, খাতুনগঞ্জ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে দেশের অর্ধেক বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। খাতুনগঞ্জে আমীর খসরু মাহমুদের ভালো প্রভাব রয়েছে। এখানকার ব্যবসায়ীদের একটি অংশ বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত।
এছাড়া ঢাকার শ্যামবাজার ও কারওয়ানবাজার নিয়ন্ত্রণ করলে দেশের পুরো বাজারব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। এই দুই বাজারে মির্জা আব্বাস ও আব্দুল আউয়াল মিন্টুর শক্তিশালী নেটওয়ার্ক রয়েছে। আর এসব শক্তিশালী নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিএনপির এই তিন নেতা বাজার নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সরকারকে ব্যতিব্যস্ত রাখে বলেও জানিয়েছে সূত্রটি।
বিএনপির এই তিন নেতার প্রভাবশালী সিন্ডিকেটের সদস্যরাই নিত্যপণ্যের বাজার অস্থিতিশীল করে সরকারের ভাবমূর্তী বিনষ্টের অপচেষ্টায় লিপ্ত। এদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার সময় এখনই।
- হলুদ সাংবাদিক কনক সারোয়ার গুজবের জন্মদাতা
- হ্যাঁ-না ভোট ও জিয়ার জোরপূর্বক রাষ্ট্রপতি হওয়া
- খালেদার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন নামঞ্জুরের পেছনে ফখরুলের ষড়যন্ত্র
- ‘পাক সেনা ক্যাম্পের নারী সাপ্লায়ার’ ছিলেন সাঈদী
- রাজধানীতে অস্ত্রসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
- বাবুনগরী-মামুনুল এর ষড়যন্ত্র ফাঁস : ক্ষমতার লোভে আল্লামা শফি খুন
- অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করতে তৎপরতা চালাচ্ছে তারেক
- তারেকই বিএনপির প্রধান, নিরুপায় হয়ে পড়েছেন খালেদা
- অবশেষে ব্যর্থ হয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলন থেকে সরে আসলো বিএনপি
- বিএনপি নামক দলের সমর্থন করার কোনো মানেই হয় না: ডা. জাফরুল্লাহ