হেফাজতকে ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি বানায় বিএনপি: মুফতি ফখরুল
নিউজ ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের ‘ঢাকা ঘেরাও’ কর্মসূচির আগে বিএনপি নেতা সাদেক হোসেন খোকা, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ও এক জামায়াত নেতার সঙ্গে হেফাজত নেতাদের বৈঠক হয়। খোকার বাসা ও একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের অফিসে ওই বৈঠক হয়। সেখানে হেফাজত নেতাদের টাকা-পয়সা দেওয়া হয়। সিদ্ধান্ত হয়, তাদের ১৩ দফা বাস্তবায়ন না হলে সরকার পতনের আন্দোলন করা হবে। ৫ মের কর্মসূচির আগে ২৮ এপ্রিল বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে হেফাজত নেতা জুনায়েদ বাবুনগরীর সঙ্গে গোপন বৈঠক হয়। সেখানে আলোচনা হয়- শাপলা চত্বরে কর্মসূচি স্থায়ী হলে বিএনপি-জামায়াত তাতে যোগ দেবে।
মুফতি ফখরুল আরও বলেন, ৫ মে দুপুর থেকে বিএনপি-জামায়াত ও শিবিরের কর্মীরা রাস্তায় স্বাভাবিক চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে। মুফতি ফয়জুল্লাহ ও মাইনুদ্দিন রুহি শাপলা চত্বরে অবস্থানের মূল আয়োজক। ওই দিন বিকেল ৩টার দিকে তার নেতৃত্বে পাঁচ-সাত হাজার লোক নিয়ে ফখরুল শাপলা চত্বরে পৌঁছান। শাপলা চত্বরে গিয়ে তিনি আবদুল্লাহ রব ইউসুফী, জুনায়েদ আল হাবিব, মামুনুল হক, আবু জাফর কাসিমি, ফজলুল করিম কাসিমি, ফয়সাল আহমেদ, এজাহারুল ইসলাম চৌধুরী, হারুন এজাহার, মনির হোসেন কাসিমি, জাবের কাসিমি, হাবিবুল্লাহ নিয়াজী, মজিবুর রহমানমহ আরও অনেককে স্টেজে দেখতে পান। জবানবন্দিতে ৪৩ নেতার নাম উল্লেখ করেছেন তিনি। বাবুনগরী স্টেজে আসেন বাদ মাগরিব। মামুনুল হকসহ সবাই সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেন। সমাবেশ থেকে হুমকি দেওয়া হয়, যদি তাদের ১৩ দফা দাবি আদায় না হয়, তাহলে সরকার পতনের আন্দোলন করা হবে।
- হলুদ সাংবাদিক কনক সারোয়ার গুজবের জন্মদাতা
- হ্যাঁ-না ভোট ও জিয়ার জোরপূর্বক রাষ্ট্রপতি হওয়া
- খালেদার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন নামঞ্জুরের পেছনে ফখরুলের ষড়যন্ত্র
- ‘পাক সেনা ক্যাম্পের নারী সাপ্লায়ার’ ছিলেন সাঈদী
- রাজধানীতে অস্ত্রসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
- বাবুনগরী-মামুনুল এর ষড়যন্ত্র ফাঁস : ক্ষমতার লোভে আল্লামা শফি খুন
- অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করতে তৎপরতা চালাচ্ছে তারেক
- তারেকই বিএনপির প্রধান, নিরুপায় হয়ে পড়েছেন খালেদা
- অবশেষে ব্যর্থ হয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলন থেকে সরে আসলো বিএনপি
- বিএনপি নামক দলের সমর্থন করার কোনো মানেই হয় না: ডা. জাফরুল্লাহ