প্রত্যাবাসন ইস্যুতে বাংলাদেশের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন চায় রোহিঙ্গারা
নিউজ ডেস্ক
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়
মিয়ানমারের পরিকল্পনা অনুযায়ী বিক্ষিপ্তভাবে নয়, বরং বাংলাদেশের পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রাম বা এলাকা ভিত্তিক পরিবার-পরিজন নিয়েই নিজ দেশে ফিরতে চায় রোহিঙ্গারা। বুধবার ২০ জানুয়ারি মিয়ানমারের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাংলাদেশ ও চীনের ভার্চুয়াল বৈঠকের পর গণমাধ্যমের কাছে নিজ দেশে ফিরতে এই ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন রোহিঙ্গা নেতারা।
এই বৈঠক সম্পর্কে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান জানান, শিগগিরই রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো শুরু হতে পারে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী লুও জাওহুই, মিয়ানমারের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা উপমন্ত্রী হাউ দো সুয়ান ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
বৈঠকে বাংলাদেশ একসঙ্গে এক গ্রামের সবাইকে প্রত্যাবাসন করার কথা বললেও মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের বিচ্ছিন্নভাবে নেয়ার প্রস্তাব দিয়েছে।
এদিকে, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সংগ্রাম পরিষদের নেতার মতে, বিচ্ছিন্নভাবে প্রত্যাবাসনের ব্যাপারে মিয়ানমারের পরিকল্পনা যৌক্তিক নয়। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সংগ্রাম পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা মাহমুদুল হক চৌধুরীর জানান, গ্রামভিত্তিক প্রত্যাবাসনই হতে পারে গ্রহণযোগ্য সমাধান। মিয়ানমারের উচিত তাদের প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে দলবদ্ধভাবে একই স্থানে তাদের বসবাসের জায়গা করে দেওয়া।
রোহিঙ্গারা আরও বলেন, চার বছর ধরে এখানে এসেছি, মিয়ানমারে আগে যেখানে ছিলাম সেখানে নিয়ে গেলে এবং রোহিঙ্গা পরিচয় দিলে ফিরে যাব। দেশে আমাদের জমিজমা আছে এসব ফিরিয়ে দিলে অবশ্যই যাব।
বুধবার সচিবালয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ইতোপূর্বে যেহেতু দুটি ডেট দিয়ে আমরা সফল হতে পারিনি, এখন সেগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে কীভাবে সফল হওয়া যায় সেই চেষ্টাই থাকবে আমাদের।
- ৭ শতাধিক রোগীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দিলো সেনাবাহিনী
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোট বেলার স্মরণীয় মধুর স্মৃতি
- ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস আজ
- পর্যটন বিকাশে চালু হচ্ছে হোম স্টে সার্ভিস
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি যে কারণে কৃতজ্ঞ সেনাবাহিনী
- করোনা চিকিৎসায় সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনা
- আরো ২৪ ট্রেন চালু হচ্ছে ১৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে
- অনির্দিষ্টকালের জন্য বাড়লো সাময়িক এনআইডির মেয়াদ
- প্রথম ডিজিটাল পদ্ধতিতে উদযাপন হবে আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস
- করোনা নিয়ন্ত্রণে ঢাকায় আসছেন ৪ চীনা বিশেষজ্ঞ