দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি
নিউজ ডেস্ক
ফাইল ছবি
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ৪৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। মঙ্গলবার দিন শেষে রিজার্ভ গিয়ে দাাঁড়ায় ৪৬ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলারে। এর আগে ৩ মে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল।দেশে প্রচুর পরিমাণ রেমিট্যান্স এলেও বৈদেশিক মুদ্রার খরচ তুলনামূলক কম হওয়ায় রিজার্ভ বাড়ছে।
এদিকে, রফতানি উন্নয়ন তহবিলের আকার বাড়িয়ে ছয় বিলিয়ন ডলার করা হয়েছে, যা এতদিন সাড়ে পাঁচ বিলিয়ন ডলার ছিল। রফতানিকারকরা কম সুদে এখান থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় ঋণ নিতে পারবেন। বৈদেশিক মুদ্রার এ মজুত দিয়ে ১০ মাসের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব।
সাধারণভাবে কোনো দেশে ৬ মাসের আমদানি দায় মেটানোর মতো রিজার্ভ থাকলে সেটিকে আপদকালীন দুর্যোগ মোকাবিলায় যথেষ্ট বলে মনে করা হয়। রিজার্ভ বৃদ্ধির ফলে এখান থেকে বিভিন্ন প্রকল্পে ঋণ দেওয়ারও একটি আলোচনা রয়েছে।
বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বৃদ্ধির ফলে গত বছরের মার্চে করোনা শুরুর পর থেকে রিজার্ভে যোগ হয়েছে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার। ২০২০ সালের মার্চ শেষে যেখানে রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার। এরপর প্রতি মাসে রিজার্ভ বাড়তে থাকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ২৮ জুন পর্যন্ত প্রবাসীরা দুই হাজার ৪৫৯ কোটি ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। আগের অর্থবছরের একই সময়ে আসে এক হাজার ৮০৩ কোটি ডলার। এ হিসাবে ২০২০-২১ অর্থবছরের তুলনায় রেমিট্যান্স বেশি এসেছে ৬৫৬ কোটি ডলার বা ৩৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ। গত অর্থবছর রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ছিল ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
- নতুন ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান চূড়ান্ত
- সংকটের মধ্যেও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে রেকর্ড
- সুখবর আসছে ব্যাংক সুদে
- সাইবার হামলা: নিজস্ব কার্ডের বাইরে লেনদেন স্থগিত
- জাতীয় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের সীমা কমলো
- করোনা সংকটেও বিসিক শিল্প নগরীতে চাল উৎপাদন অব্যাহত
- ঈদের নতুন টাকা পাওয়া যাবে আজ থেকে
- দেশ সেরা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালিতে যুক্ত হলো পারটেক্স বেভারেজ
- ঈদের ছুটিতে বন্দরে ডেলিভারি স্বাভাবিক রাখার উদ্যোগ
- পাঁচ লাখ টাকার রেমিট্যান্সে কাগজপত্র ছাড়াই প্রণোদনা