দেশে এখন পর্যন্ত ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ১৬ লাখের বেশি
নিউজ ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
দেশে করোনাভাইরাসের টিকাদান কর্মসূচি শুরুর পর এখন পর্যন্ত ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ১৬ লাখ ৫১ হাজার ৭৬৮ ডোজ। এগুলো দেওয়া হয়েছে অক্সফোর্ডের অ্যাস্ট্রাজেনেকার ফর্মুলায় ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ড, চীনের তৈরি সিনোফার্ম, ফাইজার এবং মডার্নার ভ্যাকসিন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো টিকাদান বিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়। এদিন মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ১ লাখ ৬১ হাজার ২৯ ডোজ।
এখন পর্যন্ত দেশে ১ কোটি ২ লাখ ডোজ কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন এসেছে। সেই অনুযায়ী এখন মাত্র কোভিশিল্ডের ৮১ হাজার ৮৮১ ডোজ ভ্যাকসিন অবশিষ্ট আছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, এখন পর্যন্ত কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৮ লাখ ২০ হাজার ৩৩ জন। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪২ লাখ ৯৮ হাজার ৮৬ জন।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের পাঠানো তথ্য থেকে আরও জানা যায়, প্রথম ডোজ নেওয়া ৫৮ লাখ ২০ হাজার ৩৩ জনের মধ্যে সাড়ে ১৪ লাখের মতো মানুষের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে সংকট। এদের সবাইকেই অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকারই দ্বিতীয় ডোজ দিতে হবে। কেননা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এখনও দুই কোম্পানির দুই ডোজের টিকা গ্রহণের কোন সিদ্ধান্ত দেয়নি। তবে দেশে আড়াই লাখ ডোজ অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা জাপান সরকার কোভ্যাক্সের মাধ্যমে পাঠিয়েছে।
পাশাপাশি ফাইজারের প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১১৩ জনকে আর এখন পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ৫০ হাজার ২১৭ জনকে।
এছাড়া ১১ লাখ ৭৭ হাজার ১৭১ ডোজ সিনোফার্মের ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে এখন পর্যন্ত। এর মধ্যে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১১ লাখ ৭২ হাজার ৬২৪ জনকে আর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ৪ হাজার ৫৪৭ জনকে।
মডার্নার টিকা এখন পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ৩ লাখ ৬ হাজার ১২৩ ডোজ, আর আজকে দেওয়া হয়েছে ৩৬ হাজার ৫৮৬ ডোজ।
- ৭ শতাধিক রোগীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দিলো সেনাবাহিনী
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোট বেলার স্মরণীয় মধুর স্মৃতি
- ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস আজ
- পর্যটন বিকাশে চালু হচ্ছে হোম স্টে সার্ভিস
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি যে কারণে কৃতজ্ঞ সেনাবাহিনী
- করোনা চিকিৎসায় সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনা
- আরো ২৪ ট্রেন চালু হচ্ছে ১৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে
- অনির্দিষ্টকালের জন্য বাড়লো সাময়িক এনআইডির মেয়াদ
- প্রথম ডিজিটাল পদ্ধতিতে উদযাপন হবে আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস
- করোনা নিয়ন্ত্রণে ঢাকায় আসছেন ৪ চীনা বিশেষজ্ঞ