করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সারাদেশে সপ্তম দিনে চলছে সর্বাত্মক লকডাউন
নিউজ ডেস্ক
ফাইল ছবি
করোনাভাইরাস সংক্রমণ মোকাবিলায় রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে সপ্তম দিনের মতো সর্বাত্মক লকডাউন চলছে। শুরুর পাঁচদিন কড়াকড়ি ও ঢিলেঢাল লকডাউন পালন হয়েছে। ষষ্ঠ দিনের লকডাউন আগের পাঁচদিনের তুলনায় কঠোর ছিল। তবে নিয়মিতভাবে চলাচল করেছে মানুষ ও গাড়ি।
কিন্তু সপ্তম দিনে অনেকটা ঢিলেঢালার মতো পালন হচ্ছে সর্বাত্মক লকডাউন। লকডাউন বাস্তবায়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট বসিয়ে তৎপরতা চালাচ্ছে পুলিশ। তবে লকডউনের প্রথম ও দ্বিতীয় দিনে বসানো অনেক চেকপোস্ট সড়কে নেই।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সড়কে অবাধে চলাফেরা করছে রিকশা ও অটোরিকশা। জরুরি সেবা ছাড়াও প্রাইভেটকারের সারি চোখে পড়েছে। ফুটপাথে মানুষের আনাগোনাও বেশি।
এদিকে মিরপুর ১৩ ও ১৪ এলাকায় প্রথম কয়েকদিনের মতো পুলিশের বেরিকেড চোখে পড়েনি। বেরিকেডগুলো সড়কের মধ্যে এলোমেলোভাবে রয়েছে। তবে সড়কে কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে।
অন্যদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান-পাট খোলা রয়েছে। অনেক এলাকার গলির ভেতরে ভ্যানের মধ্যে ফল, সবজিসহ নানা পণ্য বিক্রি হচ্ছে। এসব ভাসমান বাজারের ক্রেতারা মাস্ক পরলেও অবহেলা করছেন সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে।
উল্লেখ্য, গত ৫ এপ্রিল থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত চলতি বছরের প্রথম লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। সেই সাতদিনের লকডাউনে জনগণের উদাসীনতা দেখেই ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত দ্বিতীয় দফায় সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে সরকার।
- ৭ শতাধিক রোগীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দিলো সেনাবাহিনী
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোট বেলার স্মরণীয় মধুর স্মৃতি
- ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস আজ
- পর্যটন বিকাশে চালু হচ্ছে হোম স্টে সার্ভিস
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি যে কারণে কৃতজ্ঞ সেনাবাহিনী
- করোনা চিকিৎসায় সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনা
- আরো ২৪ ট্রেন চালু হচ্ছে ১৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে
- অনির্দিষ্টকালের জন্য বাড়লো সাময়িক এনআইডির মেয়াদ
- প্রথম ডিজিটাল পদ্ধতিতে উদযাপন হবে আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস
- করোনা নিয়ন্ত্রণে ঢাকায় আসছেন ৪ চীনা বিশেষজ্ঞ