ঢাকা, বুধবার   ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ৩ ১৪৩১

আনন্দঘন ও ঐতিহাসিক ক্রীড়াঙ্গনের দিন

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: ০৯:৪৩, ১২ মে ২০২২  

সংগৃহীত

সংগৃহীত

৮ বছরে মনোনীত ৮৫ জনকে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার প্রদানের দিনটিকে আনন্দঘন ও ঐতিহাসিক উল্লেখ করেছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল এমপি।

গতকাল বুধবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভার্চুয়ালি উপস্থিতিতে সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেছেন দেশের ক্রীড়ার এই অভিভাবক।

অনুষ্ঠান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি এবং যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন।

সভাপতির বক্তব্যে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আজ বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের জন্য এক বিশেষ আনন্দঘন দিন। এটি এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত। দেশের ক্রীড়াঙ্গনে অনবদ্য ও গৌরবোজ্জ্বল অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৩ হতে ২০২০ সাল পর্যন্ত ৮৫ জন গুণী খেলোয়াড় ও ক্রীড়া সংগঠককে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার প্রদান করতে পেরে আমরা অভিভূত। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সম্মানজনক রাষ্ট্রীয় এ স্বীকৃতি আপনাদের ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নে কাজ করতে আরও উৎসাহিত করবে।’

প্রতিমন্ত্রী পুরস্কার বিজয়ী সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, ‘বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশ আজ এক আশা জাগানিয়া নাম। ক্রীড়া অন্তঃপ্রাণ প্রধানমন্ত্রী মাতৃসম মমতায় দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ক্রীড়াক্ষেত্রে একের পর সাফল্যের ইতিহাস রচিত হচ্ছে। আর এ সাফল্যের স্বপ্নযাত্রা শুরু হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে। দেশ স্বাধীনের পরপরই তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নে এক মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন।’

ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন,‘১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু গঠন করেছিলেন ক্রীড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থা, যা আজকের জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। একই বছর প্রতিষ্ঠা করেন ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনসহ অন্যান্য ক্রীড়া ফেডারেশন। শাহাদাত বরণের মাত্র ৯ দিন পূর্বে অসহায় দুঃস্থ অস্বচ্ছল ক্রীড়াসেবীদের কল্যাণে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন।’

সর্বশেষ
জনপ্রিয়