পদ্মা সেতুতে পাথরবিহীন রেললাইন নির্মাণ সম্পন্ন
নিউজ ডেস্ক

পদ্মা সেতুতে পাথরবিহীন রেললাইন নির্মাণ সম্পন্ন
পদ্মা সেতুর পাথরবিহীন রেলপথ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৯ মার্চ) ৭ মিটারের কংক্রিটের ঢালাই কাজ শেষের মাধ্যমে সম্পন্ন হয় রেলপথের কাজ।
সরেজমিনে দেখা যায়, সেতুর নিচ তলাজুড়েই এখন পাথরবিহীন রেললাইন। নতুন নির্মাণ করা ৭ মিটার ছাড়া পুরো সেতুতেই রেল চলতে পারছে। আর উপরতলায় চলছে হরেক রকম যানবাহন। এবারের স্বাধীনতার মাসের শেষ বুধবারটি ইতিহাস হয়ে রইলো।
সেতুর ২৫ নম্বর খুঁটির কাছে ৫ নম্বর মুভমেন্ট জয়েন্টের জন্য চীন থেকে নিয়ে আসা সবশেষ স্লিপারটি স্থাপনের পর চলে কংক্রিটিং প্রস্তুতি। পদ্মার এপার-ওপারকে রেলপথে যুক্ত করতে দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীরা চূড়ান্ত পর্যায়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরই বিকেলে শুরু হয় ঢালাই। ট্র্যাক কারে করে মাওয়া থেকে কংক্রিটিং মিকচার বিশেষভাবে তৈরি করে নিয়ে আসা হয়। এরপর ক্রেনে করে ঢেলে দেয়া হয়। ভাইব্রেশন মেশিন ব্যবহার করে মিকচার সবখানে সঠিকভাবে পৌঁছানোর পর ঠিক করা হয় লেভেল। ৪৫ মিনিটেই ১২টি স্লিপার ঢালাই করে যুক্ত করা হয় দুইভাগে। এই মাহেন্দ্রক্ষণে উচ্ছ্বসিত সবাই।
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাঈদ আহমেদ বলেন, এটি বাঙালির আরেক স্বপ্নজয়। প্রধানমন্ত্রীর প্রজ্ঞাবান সিদ্ধান্তে নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত পদ্মা সেতু এখন বহুমুখী। কাজের গুণগতমানকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েই রেললাইন স্থাপন সম্পন্ন হয়েছে। এখন পরবর্তী ধাপের যাবতীয় ফিনিশিং কাজও দ্রুত সময়ে মধ্যেই শেষ হবে।
দুর্লভ মুহূর্তটিতে উপস্থিত প্রকল্প পরিচালক-পিডি মো. আফজাল হোসেন বলেন, মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত পদ্মা সেতু অতিক্রম করে ৪২ কিলোমিটার পরীক্ষামূলক রেল চলবে ৪ এপ্রিল। চলতি বছরের শেষের দিকেই ঢাকা থেকে ভাঙা রেল চলাচলের আশা প্রকল্প পরিচালকের।
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোট বেলার স্মরণীয় মধুর স্মৃতি
- ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস আজ
- পর্যটন বিকাশে চালু হচ্ছে হোম স্টে সার্ভিস
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি যে কারণে কৃতজ্ঞ সেনাবাহিনী
- করোনা চিকিৎসায় সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনা
- আরো ২৪ ট্রেন চালু হচ্ছে ১৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে
- অনির্দিষ্টকালের জন্য বাড়লো সাময়িক এনআইডির মেয়াদ
- প্রথম ডিজিটাল পদ্ধতিতে উদযাপন হবে আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস
- করোনা নিয়ন্ত্রণে ঢাকায় আসছেন ৪ চীনা বিশেষজ্ঞ
- ঢাকা জেলা প্রশাসনের একই সঙ্গে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও ত্রাণ বিতরণ