নেত্রকোনার মদনে বিএডিসির উদ্যোগে কৃষি প্রশিক্ষণ
নিউজ ডেস্ক

ছবি: সংগৃহীত
নেত্রকোনা মদনে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন ময়মনসিংহ বিভাগ ও ঢাকা বিভাগের টাংগাইল ও কিশোরগঞ্জ জেলায় ক্ষুদ্রসেচ উন্নয়ন প্রকল্প, বিএডিসি, ময়মনসিংহ এর অর্থায়নে বিএডিসি নেত্রকোনা জোন কর্তৃক ৩ দিন ব্যাপি কৃষক প্রশিক্ষণের গতকাল ২৩ নভেম্বর শুভ উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা বুলবুল আহমেদ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, কৃষি কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান, তোফায়েল আহমেদ, বিএডিসি সহকারী প্রকৌশলী, সুদেব কর্মকার, পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম ফিরোজ হোসেন, উপসহকারী প্রকৌশলী ইলিয়াস হোসেন প্রমুখ । এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি আগামী ২৫ নভেম্বর সমাপ্ত করা হবে। এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচীতে ৩০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেছে।প্রশিক্ষণটি অনুষ্ঠিত হয়েছে মদন কৃষি অফিসের সম্মেলন কক্ষে।
খাদ্যশস্য উৎপাদনে যে ক’টি উপকরণ একান্ত প্রয়োজন, তার মধ্যে বীজ হচ্ছে অন্যতম, এরই পাশাপাশি বিএডিসি সেচ এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । বীজ হচ্ছে ফসলের প্রাণ বিএডিসি সেচ হচ্ছে তার মূল । চিরন্তন সত্য হচ্ছে ‘ভালো বীজে ভালো ফসল’ বিএডিসি সেচ হচ্ছে উৎপাদনের মূলঅংশ। কৃষকদের উন্নয়ন ও বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের বিএডিসি উদ্যোগে ভালো ফসল ফলানোর জন্য কৃষকদের মাঝে ৩ দিনব্যাপী মদনে এপ্রশিক্ষণ আয়োজন করা হয়েছে।ভালো বীজের গুণাগুণের মধ্যেই নিহিত রয়েছে ভালো ফসল উৎপাদন তথা খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির মূল চাবিকাঠি অধিক ফসল উৎপাদনের জন্য মানসম্পন্ন ভালো বীজ, সার ও বিএডিসির সেচের বিশেষ প্রয়োজন।
বিএডিসি সহকারী প্রকৌশলী সুদেব কর্মকার এ প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, বিএডিসি সেচের যে কোন সমস্যা সম্মুখীন হবেন ,আমাদের কাছে আসবেন, কৃষি উন্নয়নের লক্ষ্যে কৃষকদের সহযোগিতা করার জন্য বিএডিসি সবসময় প্রস্তুত আছে।
আর তাই ১৯৭৩-৭৮ মেয়াদে বাংলাদেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় চালু করা হল ‘দানাশস্য বীজ প্রকল্প’ এবং বিএডিসিকে এ দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৭৩ সালে জাতীয় বীজ বোর্ড গঠনের পরপরই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭৪ সালের ২২ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন তৎকালীন ‘বীজ অনুমোদন সংস্থা’ তথা আজকের ‘বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি’; যার অন্যতম প্রধান কাজ হল বিএডিসি কর্তৃক উৎপাদিত বীজের মাঠমান ও বীজমান যাচাই-পূর্বক প্রত্যয়ন দেয় বিএডিসি সেচ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জানতেন এবং বিশ্বাস করতেন, যে দেশের ৮০-৮৫ শতাংশ মানুষ কৃষিজীবী, সে দেশের উন্নয়ন করতে হলে কৃষি, কৃষক আর কৃষিবিদদের মর্যাদা সমুন্নত করতে হবে। তাই বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহে এসে বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ঘোষণায় কৃষিবিদদের সরকারি চাকরিতে প্রথম শ্রেণির পদমর্যাদা দিয়েছিলেন।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমিও প্রতিত থাকবে না।
- সিলেট বিভাগের তিন জেলায় চালু হলো ডিজিটাল রেকর্ড রুম
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দিন দিন বাড়ছে সরিষা চাষ
- ময়মনসিংহ বোর্ডের প্রথম এসএসসি পরীক্ষায় পাশ ৮০.১৩ শতাংশ
- কিশোরগঞ্জে বৃক্ষপ্রেমীদের ভরসা হর্টিকালচার সেন্টার
- জিলাপি কিনতে দীর্ঘলাইন
- শতবর্ষের ঐতিহ্য নিয়ে আছে কুমিল্লার মিষ্টির রাজা রসমালাই
- ময়মনসিংহ শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির উর্বর ভূমি
- ঈশ্বরগঞ্জ পৌর-নির্বাচনে নৌকা প্রতিক পেলেন সাবেক মেয়র হাবিবুর
- বরগুনায় দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু নৌকা জাদুঘর উদ্বোধন
- ময়মনসিংহ নগর জুড়ে আবারও শুরু মসিকের উন্নয়ন কাজ